ভারতের ব্রিটিশ শাসক সপ্তম এডওয়ার্ড ও তার স্ত্রী আলেকজান্দ্রার তৈলচিত্র স্থাপন করেন ভবনটিতে এবং ভবনটির নামকরণ করেন আলেকজান্দ্রা ক্যাসেল। কারো কারো মতে, তৎকালীন ময়মনসিংহের জেলা কালেক্টর এন.এস. আলেকজান্দ্রা-এর নামে ভবনটি আলেকজান্দ্রা ক্যাসেল নামে নির্মিত হয়। এ ভবন নির্মাণের পেছনে মহারাজার সৌন্দর্যবোধ ও উন্নত রুচির প্রেরণা কাজ করেছে। স্থান নির্বাচনও তাঁর দৃষ্টি ছিল নান্দনিক। মনোরম পরিবেশের বাস্তব নিদর্শন এ সময়ের দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে।
বাড়ির চারপাশ ছিল বাগান দ্বারা সুসজ্জিত বিধায় একে ব্যয়বহুল উদ্যানও বলা হত। বিভিন্ন দুর্লভ গাছ, লতাগুল্ম, কৃত্রিম হ্রদ, টিলা, উপত্যকা, ঝরনা, বিভিন্ন পশু-পাখি, সরীসৃপ পালনের ঘর ইত্যাদি মিলিয়ে অসাধারন ও হৃদয়হরণকারী ছিল বাড়ির সৌর্ন্দয। মূল ভবনটি লোহা, কাঠ, টিন এবং বিভিন্ন ধাতব উপদান নির্মিত কাঠের সিঁড়িবিশিষ্ট দ্বিতল ভবন
ভারতের ব্রিটিশ শাসক সপ্তম এডওয়ার্ড ও তার স্ত্রী আলেকজান্দ্রার তৈলচিত্র স্থাপন করেন ভবনটিতে এবং ভবনটির নামকরণ করেন আলেকজান্দ্রা ক্যাসেল। কারো কারো মতে, তৎকালীন ময়মনসিংহের জেলা কালেক্টর এন.এস. আলেকজান্দ্রা-এর নামে ভবনটি আলেকজান্দ্রা ক্যাসেল নামে নির্মিত হয়। এ ভবন নির্মাণের পেছনে মহারাজার সৌন্দর্যবোধ ও উন্নত রুচির প্রেরণা কাজ করেছে। স্থান নির্বাচনও তাঁর দৃষ্টি ছিল নান্দনিক। মনোরম পরিবেশের বাস্তব নিদর্শন এ সময়ের দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে।
বাড়ির চারপাশ ছিল বাগান দ্বারা সুসজ্জিত বিধায় একে ব্যয়বহুল উদ্যানও বলা হত। বিভিন্ন দুর্লভ গাছ, লতাগুল্ম, কৃত্রিম হ্রদ, টিলা, উপত্যকা, ঝরনা, বিভিন্ন পশু-পাখি, সরীসৃপ পালনের ঘর ইত্যাদি মিলিয়ে অসাধারন ও হৃদয়হরণকারী ছিল বাড়ির সৌর্ন্দয। মূল ভবনটি লোহা, কাঠ, টিন এবং বিভিন্ন ধাতব উপদান নির্মিত কাঠের সিঁড়িবিশিষ্ট দ্বিতল ভবন। এই ভবনটিতে এতোটাই লোহা ব্যবহার করা হয়েছে যে স্থানীয় লোকজন ভবনটিকে নামকরন করেন লোহা কুটির। লোহা কুটির নামেই এখনও এই ভবনটি রয়েছে।